আন্তর্জাতিক ডেস্ক :
পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলায় মৃতের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এখনও পর্যন্ত ১২ জন সিআরপিএফ জওয়ানের শহিদ হওয়ার কথা বলা হলেও কোনও কোনও মহল থেকে মৃতের সংখ্যা বলা হচ্ছে ১৮ জন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ ওই বাসে ছিলেন ৫০ জওয়ান। এককথায় এই হামলা উরিকেও ছপিয়ে যেতে পারে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে সংবাদমাধ্যমের খবর, পুলওয়ামায় সিআরপিএফের কনভয়ে হামলা চালানো হয়েছে কার বোমার সাহায্যে। হামলার পেছনে জইশ-ই-মহাম্মাদ। তারা এই হামলার দায় স্বীকার করা হচ্ছে। হামলার পেছনে রয়েছে জইশ কমান্ডার আদিল আহমেদ ওরফে ওয়াকাস কামান্ডো। সে পুলওয়ামার গুন্ডিবাগ এলাকার বাসিন্দা।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩.১৫ নাগাদ ওই হামলার ঘটনা ঘটে। সে সময় জম্মু থেকে ২৫০০ সিআরপিএফের একটি কনভয় কাশ্মীর যাচ্ছিল। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী সে সময় পুলওয়ামায় একটি বিস্ফোরক বোঝাই এসইউভি এসে সোজা সিআরপিএফের একটি বাসে ধাক্কা মারে। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলেই সেটি তালগোল পাকিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্থ হয় কনভয়ে থাকা অন্যান্য গাড়িরও।
পুলওয়ামায় আত্মঘাতী জঙ্গি হামলায় মৃতের সংখ্যা ক্রমশ বাড়ছে। এখনও পর্যন্ত ১২ জন সিআরপিএফ জওয়ানের শহিদ হওয়ার কথা বলা হলেও কোনও কোনও মহল থেকে মৃতের সংখ্যা বলা হচ্ছে ১৮ জন। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ ওই বাসে ছিলেন ৫০ জওয়ান। এককথায় এই হামলা উরিকেও ছপিয়ে যেতে পারে।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে সংবাদমাধ্যমের খবর, পুলওয়ামায় সিআরপিএফের কনভয়ে হামলা চালানো হয়েছে কার বোমার সাহায্যে। হামলার পেছনে জইশ-ই-মহাম্মাদ। তারা এই হামলার দায় স্বীকার করা হচ্ছে। হামলার পেছনে রয়েছে জইশ কমান্ডার আদিল আহমেদ ওরফে ওয়াকাস কামান্ডো। সে পুলওয়ামার গুন্ডিবাগ এলাকার বাসিন্দা।
উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিকেল ৩.১৫ নাগাদ ওই হামলার ঘটনা ঘটে। সে সময় জম্মু থেকে ২৫০০ সিআরপিএফের একটি কনভয় কাশ্মীর যাচ্ছিল। সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী সে সময় পুলওয়ামায় একটি বিস্ফোরক বোঝাই এসইউভি এসে সোজা সিআরপিএফের একটি বাসে ধাক্কা মারে। সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলেই সেটি তালগোল পাকিয়ে যায়। ক্ষতিগ্রস্থ হয় কনভয়ে থাকা অন্যান্য গাড়িরও।
সাধারণভাবে ওই রাস্তায় ২৪ ঘণ্টাই সেনাবাহিনীর নজরদারিতে থাকে রাস্তাটি। এই ধরনের কনভয় যাওয়ার সময় জম্মু-কাশ্মীর জাতীয় সড়কে যানবাহন বন্ধ রাখা হয়। এর মধ্যে কীভাবে ওই বিস্ফোরণ ঘটল তা নিয়ে এখনও কিছু বলা হচ্ছে না। তবে জানা যাচ্ছে, হামলায় আহত ১৫ জন জওয়ানের অবস্থা আশঙ্কাজনক। সবেমিলিয়ে ৫০ জন গুরুতর জখম। এদের সবাইকে নিকটবর্তি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
সিআরপিএফের আইজি জুলফিকার হাসান জানিয়েছেন, কীভাবে ওই হামলা হয়েছে তা এখনই বলা যাচ্ছে না। এনিয়ে তদন্ত চলেছে। অন্যদিকে, কাশ্মীরের আইজি শ্যামপ্রকাশ পাণী জানিয়েছেন, আহতদের চিকিত্সার পাশাপাশি কীভাবে বিস্ফোরণ তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

